পাঁচ বছর পর বেইজিং সফরে গিয়ে দুই দেশের ‘অংশীদারিত্বকে নতুন উচ্চতায়’ নিতে প্রধানমন্ত্রী চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের সঙ্গে আলোচনা করবেন। এ সময় রাজনৈতিক পরিমণ্ডলে দুই সরকারের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়ানোর পাশাপাশি বাংলাদেশের অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে চীনের আরও বেশি যুক্ততার মতো বিষয়গুলো অগ্রাধিকার পাবে।
বেইজিং নিজেদের মুদ্রায় বাংলাদেশকে ৫০০ কোটি ডলার ঋণ দিতে আগ্রহী। যদিও বাংলাদেশ চেয়েছিল ৭০০ কোটি ডলার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চীন সফরের তৃতীয় দিন বুধবার বেইজিংয়ের গ্রেট হলে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াংয়ের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক বৈঠক করবেন।
এরপর দুই নেতার উপস্থিতিতে দুই দেশের মধ্যে বেশ কিছু সমঝোতা স্মারকসহ নানা বিষয়ে প্রায় ২০টি দলিল সইয়ের প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।